27/07/2016

এবার আপনি তৈরি করুন এডোবি ফটোশপ ও ইমেজরেডি দিয়ে ছবির এনিমেশন

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালই আছি। ছবি সম্পাদনা, গ্রাফিক্স তৈরী ও নানা কাজে এডোবি ফটোশপ ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি এডোবি ফটোশপ ও ইমেজরেডি দিয়ে কিভাবে ছবির এনিমেশন তৈরি করা যায়, তাহলে চলুন শুরু করা যাক আজকের পর্ব।

প্রথমে আপনাকে ফটোশপ চালু করতে হবে।

তারপর যে কোন একটি PSD ফরম্যাটের ছবি ফটোশপে ওপেন করুন। নিচে আমি একটা ছবি নিলাম আপনারা যে কোন ছবি নিতে পারেন। অথবা আপনি এখান থেকে আমার করা PSD ফাইল টা ডাউনলোড করুন...... আর নিচের ধাপগুলো ভালো করে অনুসরণ করে চলুন......।

এবার টুলস বক্স এর Edit in Image ready বাটনে ক্লিক করুন। ইমেজ রেডি চালু হবে।

ইমেজ রেডির animation window প্রর্দশিত করে নিন ( না করা থাকলে window মেনু হতে animation এ ক্লিক করুন )। না বুঝলে নিচে দেখুন।

এবার animation window এর বামে অবস্থিত বাটনে ক্লিক করে new Frame এ ক্লিক করুন তাহলে animation window তে নতুন ১টি frame প্রর্দশিত হবে।

এবার animation window এর নিচে Tweens animation frames ক্লিক করলে একটা ডায়াল বক্স আসবে এখান থেকে Frames to add বক্স এ- ১০ লিখে Ok তে ক্লিক করুন। নিচে দেখুন......

তাহলে নিচের মত animation window তে কয়েকটা ফ্রেম দেখা যাবে।

এবার Move Tool নিয়ে ফ্রেম ১২ নম্বর সিলেক্ট করে ছবিটাকে আস্তে করে টেনে দিতে হবে এভাবে ১২ থেকে ০১ পর্যন্ত animation window উপরের ছবিটা টেনে দিতে হবে। নিচে দেখুন

এবার animation window এর Play বাটনে ক্লিক করে দেখুন । দেখা শেষে Stop বাটনে ক্লিক করুন।

ফাইনাল আউটপুট পাওয়ার জন্য File মেনু হতে save Optimized ক্লিক করুন। যে কোন একটি নাম টাইপ করে Save বাটনে ক্লিক করুন।

কাজ শেষে ইমেজ রেডি এবং ফটোশপ বন্ধ করুন এবং আপনার তৈরি করা ছবির Animation এর Gif ফাইলটি ওপেন করে দেখুন।

এভাবে লেখার এনিমেশন করা যায় চেষ্টা করে দেখুন আপনিও পারবেন।

ভাল লাগলে কমন্টে জানাতে ভুলবে না…আর কেউ খারাপ মন্তব্য করবেন না।

আজ এই পর্যন্ত * ধন্যবাদ সবাই কে ভাল থাকবেন।

পুরানো ছবি থেকে নতুন ছবি

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালই আছি।

আজ আমরা শিখব কিভাবে পুরানো ছবি থেকে নতুন ছবি করা যায় । চলুন শুরু করা যাক,
প্রথমে আপনাকে ফটোশপ চালু করতে হবে।

তারপর যে কোন একটি পুরানো ছবি ফটোশপ দিয়ে Open করুন নিচে আমি একটা পুরানো ছবি আনলাম আপনারা যে কোন পুরানো ছবি আনতে পারেন।

উপরে ছবিটা ভালো করে দেখুন ছবির কিন্তু আসল ভাব টা হারিয়ে গেছে আমাদের আসল ভাব টা ফিরিয়ে আনতে হলে, মেনুবার থেকে Image> Adjustment > Auto Color ক্লিক করুন.

এখন আমাদের হারিয়ে যাওয়া কালার টা ফিরেয়ে আসবে Auto Color > করার দ্বারা নিচে দেখুন কি রকম হয়েছে। মনে হচ্ছে ছবিটা আজকের তোলা কিন্তু তা না।

এখন আমরা Backgrond থেকে ছবিটা আলাদা করব সেজন্য টুলবার থেকে Pen Tool সিলেক্ট করতে হবে। এখানে আমাদের একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে যে Pen Tool অপশন বার থেকে Path অপশন  সিলেক্ট করতে হবে বুঝতে সমস্যা হলে নিচের ছবিটা দেখুন।

এবার ধীরে ধীরে আমাদেরকে ছবিটা পাথ করতে হবে, পাথ শেষ হওয়ার পর আমাদের কে Keybord থেকে Ctrl+Enter চাপ দিতে হবে তাহলে ছবিটা সিলেকশন হবে। নিচে দেখুন......

এখন সিলেকশন করা ছবি কে Copy করতে হলে Keybord থেকে Ctrl+C চাপ হবে তাহলে ছবিটা Copy হবে, তারপর Copy করা ছবিটা New Page এ নিতে হলে File> New > এবার ইচ্ছামত সাইজ দিয়ে Ok করুন।

আমাদের এখন Copy করা ছবিটা New Page এ আনতে হলে Keybord থেকে Ctrl+V চাপ দিলে ছবিটা New Page এ চলে আসবে নিচে দেখুন......

এবার নিজের ইচ্ছামত Backgrond চেঞ্জ করে Save করে রাখুন।

File> Save As > যে কোন একটা নাম দিয়ে Save করে রাখুন।

** ভাল লাগলে কমন্টে জানাতে ভুলবে না…
আজ এই পর্যন্ত * ধন্যবাদ সবাই কে ভাল থাকবেন।

সাদা-কালো ছবিতে একটুখানি রঙের ছোঁয়া

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালই আছি।

আজ আমরা শিখব কিভাবে সাদা-কালো ছবিতে রং করা যায় । চলুন শুরু করা যাক,

প্রথমে আপনাকে ফটোশপ চালু করতে হবে।

তারপর যে কোন একটি সাদা-কালো ছবি ফটোশপ দিয়ে Open করুন নিচে আমি একটা সাদা-কালো ছবি আনলাম আপনারা যে কোন সাদা-কালো ছবি আনতে পারেন।

নিচের ছবিতে দেখানো আইকনে ক্লিক করুন অথবা Keybord থেকে (Q) প্রেস করুন।

এবার ব্রাশ টুলের সাহায্যে ছবির যতটুকু অংশ রঙ্গিন করতে চান সেটুকু অংশ পেইন্ট করুন।

আমারটা দেখুন

পেইন্ট করার পর নরমাল মোডে ফিরে আসতে Keybord থেকে Q প্রেস করুন তারপর Select > Inverse এ ক্লিক করুন (Ctrl+Shift+I) নিচে দেখুন সিলেকশন তৈরি হয়েছে।

এবার মেনুবার থেকে Image> Adjustment > Color Balance বাটনে ক্লিক করুন.

তারপর নিজের ইচ্ছামত Shadows, Midtones এবং Highlights এর স্লাইডার নাড়তে থাকুন যতক্ষন না আপনার পছন্দদের রঙ পাচ্ছেন।

এবার মুখের সিলেশন বাদ করতে হলে Select> Desclect ক্লিক করুন অথবা Keybord থেকে Ctrl+D প্রেস করুন তাহলে মুখের সিলেকশন বাদ হয়ে যাবে।

File> Save As > যে কোন একটা নাম দিয়ে Save করে রাখুন।

ভাল লাগলে কমন্টে জানাতে ভুলবে না…

আজ এই পর্যন্ত * ধন্যবাদ সবাই কে ভাল থাকবেন।

ফটোশপে আর ইলাস্ট্রেটর এর মাধ্যমে সহজে ডিজাইন করুন ভিজিটিং কার্ড

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।

ডিজাইন জগতে অন্যতম কাজ ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন। আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে ভিজিটিং কার্ড নিজে নিজে ডিজাইন করতে হয় ফটোশপে আর ইলাসট্রেটর মাধ্যমে তো শুরু করা যাক।

প্রথমে এডোবি ফটোশপ চালু করতে হবে, তারপর File>new এ ক্লিক করলে একটা ডায়ালবক্স আসবে এখানে ভিজিটিং কার্ড এর মাপ দিতে হবে...

ভিজিটিং কার্ড মাপ হল Width এর ঘরে হবে 3.1 আর height এর ঘরে হবে 2, Resolution -300 দিয়ে Ok দিন। নিচের মত সাইজ হবে। Save করে রাখতে হবে পরে PSD File টা ইলাষ্ট্রের নিতে হবে তাই।

এবার আমরা ভিজিটিং কার্ড-এ ছবি জনিত কাজ করব যে ছবি ভিজিটিং কার্ড এর মধ্যে দিব প্রথমে ছবিটা ফটোশপে আনতে হবে তারপর Cut/Copy করে ভিজিটিং কার্ড এর মধ্যে Paste করতে হবে, নিচে আমি একটা ছবি নিলাম...

এবার আমার ভিজিটিং কার্ড-এ উপর লিখতে হবে সেজন্য আমাদের PSD ফাইলটা ইলাসট্রেটর নিতে হবে।

ইলাসট্রেটর চালু না থাকলে চালু করে নিন তারপর File> new এ ক্লিক করে একটা A4 সাইজের পেইজ নিন বুঝতে সমস্যা হলে নিচের ছবিটা দেখুন...

ভিজিটিং কার্ড-এর যাবতীয় লেখার কাজ আমরা ইলাসট্রেটর এই করব, এজন্য আপনাকে ফটোশপের Save করা PSD ফাইলটা ইলাসট্রেটর আনতে হলে File> Place এ ক্লিক করে Save করা PSD ফাইলটা সিলেক্ট করে Place> করতে হবে।

সাপজ বুঝার জন্য আমি আমার একটা কম্পিউটার প্রতিষ্ঠানের ভিজিটিং কার্ড তৈরি করব।

এবার নিজের ইচ্ছামত ডিজাইন মনের মতন করুন । নিচে আমার ডিজাইন করা ভিজিটিং কার্ড...

পরিশেষে সব কাজ ঠিকঠাক করে Save করে রাখুন।

ভুল হলে ক্ষমা করবেন আর কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

ধন্যবাদ সবাইকে কষ্ট করে টিউন পড়ার জন্য।

ফটোশপ এর মাধ্যমে ক্রপ টুল দিয়ে নির্দিষ্ট সাইজের ছবি সাইজ করুন

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।

ছবি এডিটিং করার জন্য যত সফটওয়ার আছে তার মধ্যে ফটোশপের জনপ্রিয়তা সবার উপরে। এর ব্যবহারও খুব বেশি কঠিন নয় আবার সহজ ও নয়। এটি দিয়ে আমরা আজকে  ছবি ক্রপ করবো। অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে নির্দিষ্ট সাইজের ছবি দরকার হয়। তাই এ কাজটি করা বা জানা খুবই প্রয়োজন।

ছবি ক্রপ করতে হলে প্রথমে আমাদেরকে সাইজ সম্পকে বুঝতে হবে...তারপর যে ছবিটা ক্রপ করব সে ছবিটা ফটোশপে আনতে হবে। আমি একটা ছবি আনলাম, আপনারা যে কোন সাইজের ছবি আনতে পারেন।

এখন আমি মিনার ছবি রাখব রাজু ছবি বাদ দিব তা করতে হলে প্রথমে টুলবারের বামদিকে ৩ নাম্বার Crop Tool টুল উপর মাউস ধরলেই নাম দেখা যাবে। তার উপর ক্লিক করুন। এবার উপরে সাইজ লেখার ঘর আসবে। Width আর height, Width এর ঘরে লিখুন 1.5 আর height এর ঘরে লিখুন 1.9, Resolution -300 দিতে হবে ছবির কোয়ালিটি ভালোর জন্য, এখানে in ছাড়া mm, px, cm সহ আরো অনেক একক দেয়া যায়। সাইজ দেয়ার পর কী-বোর্ড থেকে Enter চাপুন।

এবার ছবির উপর মাউস এর বাম বাটন চেপে ধরে বা ড্রাগ করে নিচে-ডান দিকে টেনে নিয়ে যান। ছবির যতটুকু অংশ আপনার দরকার হয় ততটুকু সিলিক্ট করুন। ড্রাগ করার সময় আপনি কী-বোর্ড থেকে বাম হাতে Spacebar চাপতে পারেন। এতে সিলেকশনটি মাউস দিয়ে বিভিন্ন দিকে মুভ করার সুযোগ পাবেন। সিলেক্ট করা শেষে মাউস ছেড়ে দেন। এবার কী-বোর্ড থেকে Arrow Key এর মাধ্যমে ডানে, বামে, উপরে, নিচে নিয়ে দেখুন মনের মত হয়েছে কিনা। যদি মনের মত হয় তাহলে এন্টার চাপুন বা ছবির উপর রাইট ক্লিক করে Crop এ ক্লিক করুন।

যদি সিলেকশনটা বাতিল করতে চান তাহলে কী-বোর্ড থেকে Esc কী চাপুন। এতে ছবির সিলেকশন বাতিল হয়ে যাবে এবং আপনি আবার ক্রপ করার সুযোগ পাবেন। আর ক্রপ করার পর যদি মনে হয় যে ক্রপ করা সুন্দর হয়নি বা মনের মত হয়নি তাহলে কীবোর্ড থেকে Ctrl+Alt+Z চাপুন। এতে আগের অবস্থায় ফিরে যাওয়ার সুযোগ পাবেন। আবার ক্রপ করুন। সব শেষে মনের মত হলে এন্টার চাপুন বা ছবির উপর রাইট ক্লিক করে Crop এ ক্লিক করুন। তাহলে ক্রপ করা ছবিটি নিচের মত হয়ে নির্দিষ্ট সাইজের ছবিতে পরিণত হবে।

এবার File>Save as এ ক্লিক করুন।

ভুল হলে ক্ষমা করবেন আর কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

ধন্যবাদ সবাইকে কষ্ট করে টিউন পড়ার জন্য।

26/07/2016

পিসি হার্ড ডিস্ক নিয়ে (Hard Disk) কিছু সমস্যা ও তার সমাধান । দেখুন আপনারও কাজে আসতে পারে ।

যাই হোক আজকের এটা হছে পিসি হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ নিয়ে । তাহলে নীচে থেকে দেখে নিন আশাকরি আপনারও কাজে আসতে পারে । Hard_disk_WD_400.jpg 1// প্রশ্নঃ Drive not ready এই ম্যাসেজ আসছে কি করবো ? কারনঃ১) Disk সঠিক ভাবে ইনসার্ট করা নাই । ২) ড্রাইভ টির পাওয়ার কানেকশন বা ডেইজি চেইন টি নষ্ট । সমধানঃ ১) HDD টি সঠিক ভাবে ইনসার্ট করুন । ২) Drive টির পাওয়ার কানেকশন আর ডেইজি চেইন সঠিক ভাবে লাগানো আছে কি না দেখে নিন । 2// প্রশ্নঃ “HARD DISK FAILURE” ? কারনঃ১) HDD টি ফরম্যাট করা নেই । ২) Bios Setup এ HDD configuration ভুল দেয়া আছে । ৩) হার্ড ডিস্ক টি সত্যি সমস্যা যুক্ত । সমধানঃ ১) হার্ড ডিস্ক টি ফরম্যাট আছে কিনা সঠিক ভাবে দেখে নিন । দরকার হলে একটি Low Level অথবা High Level ফরম্যাট দিয়ে দেখুন ? ২) CMOS Setup এ গিয়ে Auto Detection পধতিতে HDD টিকে কনফিগার করে নিন । ৩) হার্ড ডিস্ক কন্ট্রোলার টি খারাপ থাকলে , নতুন একটি কন্ট্রোলার লাগিয়ে দেখুন । 3// প্রশ্নঃ“ERROR READING DRIVE/DIRECTORY C: বা A:/B: “ ? কারনঃডিস্ক এর কোন ড্রাইভ বা ডিরেক্ট রিড করতে না পারে তাহলে এই ধরনের ম্যাসেজ আসতে পারে । সাধারণত যেসব কারনের জন্য ডিস্ক রিড করা যায় না সেগুল নিন্ম রূপঃ ১) ড্রাইভ এর পার্টিশন ফরম্যাট করা হয় না । ২) ড্রাইভ ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছে । ৩) ডেইজি চেন খারাপ বা সমস্যা যুক্ত । সমধানঃ ১) ড্রাইভটির পার্টিশন ফরম্যাট করে নিন । ২) এখুন ভাবছেন ডেটা গুলোর কি হবে চিন্তা করবেন না এই ব্লগে অনেক রিকভারি সফটওয়্যার আছে সেগুল ব্যবহার করে আপনার ডেটা ফিরিয়ে নিতে পারবেন ।পিসি ভাইরাসজনিত সমস্যা নিরসনে অন্য কোন ভাল পিসি এর অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইন্সটল করে সেই পিসি এর সমস্যা যুক্ত ড্রাইভ টি লাগিয়ে ভাইরাস পরিস্কার করে নিন । ৩) ড্রাইভ এর ডেইজি চেইন টি পরীক্ষা করুন । দরকার হলে নতুন একটি ক্যাবেল লাগিয়ে নিন । 4// প্রশ্নঃহার্ড ডিস্ক বুটিং এর সময় শব্দ করে কিন্তু বুট হয় না ? কারনঃহার্ড ডিস্কে ব্যান্ড ডিস্ক সেক্টর পড়লে সাধারন এই রূপ হয়ে থাকে । সমধানঃ এক্ষেত্রে হার্ড ডিস্ক টিকে low level format করতে হবে । এক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে । তারপরেও হার্ড ডিস্ক ঠিক না হলে ধরে নিতে হবে এর কাজ শেষ মানে হার্ড ডিস্ক পরিবর্তন করে নিতে হবে । 5//প্রশ্নঃ হার্ড ডিস্ক ডিটেক্ট করে কিন্তু পার্টিশন বা ফরম্যাট করা যাছে না ? কারনঃহার্ড ডিস্ক এর ড্রাইভ মেকানিজমে সমস্যা হছে । সমধানঃ হার্ড ডিস্ক টিকে low level format করে নিন । low level format করার পর হার্ড ডিস্কটি ঠিক হয়ে যাবে । low level format করার পরেও যদি না ঠিক হয় তাহলে বুঝে নিতে হবে হার্ড ডিস্ক পরিবর্তন করে নিতে হবে । 6// প্রশ্নঃহার্ড ডিস্ক ডিটেক করে , পার্টিশন বা ফরম্যাট সব কিছু করা যাই কিন্তু Os বা উইন্ডোজ ইন্সটল করা যাছে না ? কারণঃহার্ড ডিস্ক এর ড্রাইভ মেকানিজমে সমস্যা আছে । তবে এক্ষেত্রে হার্ড ডিস্ক সম্পূর্ণ খারাপ হয়ে যাইনি । সমধানঃ হার্ড ডিস্ক টিকে low level format করে নিন । low level format করার পর হার্ড ডিস্ক পার্টিশন এবং ফরম্যাট করে OS ইন্সটল করুন দেখুন কাজ হবে । 7// প্রশ্নঃকম্পিউটারে হার্ড ডিস্ক পেলেও অন্য কম্পিউটারে উইন্ডোজ পায় না ? সমধানঃপ্রথমে দেখে নিন আপনার এবং অন্য মেশিনের সিস্টেম একি কিনা । OS এর ভিন্নতার কারনে এটা হতে পারে । এক্ষেত্রে অন্য মেশিনে BIOS পেলেও উইন্ডোজ পাবেন না । সাধারণত কোন কোন OS ৩২ বিট এবং ৬৪ বিট এর হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে মিন না খেলে OS ইন্সটল না হওয়া টাই স্বাভাবিক । 8// প্রশ্নঃকম্পিউটার অন করলে শব্দ হতে থাকে ? কারনঃ১) হার্ড ডিস্ক সেট করাই সমস্যা থাকতে পারে । ২) বাক্সে স্ক্রু বা অন্য কিছু আটকে থাকতে পারে । ৩) ক্যাবিলে সমস্যা থাকতে পারে । সমধানঃ ১) কেসিং টি খুন এবং হার্ড টিকে বার করুন । এবার ভাল ভাবে পরিস্কার করে নিন এর জন্য ভাল কোন কাপুর বা ব্রাশ এর ব্যবহার করুন । এবার হার্ড ডিস্ক টিকে লাগিয়ে দেখুন । ২) বাক্সে কোন স্ক্রু আটকে আছে কিনা সেটা দেখে নিন । যদি থাকে তাহলে সেটি কে কি করতে হবে বুজতেই পারছেন হ্যাঁ সেটিকে সরিয়ে ফেলুন । ৩) ডেটা কেবিল টিকে পরিবর্তন করে দেখুন । এর পরেও যদি সমস্যা একি থাকে তাহলে হার্ড ডিস্ক পরিবর্তন ছাড়া রাস্তা দেখতে পাছিনা । 9// প্রশ্নঃ“HARD DISK UNIT 1 ERROR “ দেখেছে ? সমধানঃ এই ম্যাসেজ তখুনি দিতে পারে যখুন কম্পিউটারে দ্বিতীয় কোন হার্ড ডিস্ক লাগানো থাকে । তাই এই error ম্যাসেজ এর কারণ ও সমাধান Hard disk unit 0 এর মতই হবে । 10// প্রশ্নঃ“HARD DISK UNIT 0 FAILURE” ম্যাসেজ আসছে ? কারনঃHard disk 0 অর্থাৎ প্রথম হার্ড ডিস্ক সিস্টেম এর কারনে এই প্রথম হার্ড ডিস্কটি গৃহীত হওয়া সত্ত্বেও উপরের মতো ম্যাসেজ এর জন্য দায়ি ৩৪ পিন কন্ট্রোলার ক্যাবলটি খারাপ হতে পারে । সমধানঃ এখুন ৩৪ পিনের ক্যাবলটি ঠিক মতো লাগানো আছে কিনা ১নাম্বার পিন ও কালার স্ট্রিপ আনুজায়ি বা তা লুজ ভাবে লাগানো কিনা তা ভাল ভাবে দেখে নিন । এই সব ঠিক থাকার পরেও উপরের ম্যাসেজ আসলে দরকার পড়লে ৩৪ পিনের একটি ভাল বা পরীক্ষিত ক্যাবল দ্বারা পরিবর্তন করে দেখতে হবে । 11// প্রশ্নঃহার্ড ডিস্ক ডিটেক্ট করে না সাথে একটি কট কট শব্দ করে ? কারণঃ১) হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ এর মেকানিজমে সমস্যা থাকতে পারে । ২) সার্কিট বোর্ড সমস্যা থাকতে পারে । সমধানঃ ১) ড্রাইভ মেকানিজমে সাধারণত হার্ড ডিস্ক ঠিক হয় না । ২) হার্ড ডিস্ক এর সার্কিট বোর্ড টি একই মডেলের অন্য একটি হার্ড ডিস্ক থেকে পরিবর্তন করে দেখতে হবে । যদি সমস্যা টি সার্কিট বোর্ড এর হয় তাহলে সার্কিট বোর্ড পরিবর্তন করার পর আর শব্দ করবেনা । দরকার হলে সার্কিট বোর্ড ঠিক করে নিতে পারেন । 12// প্রশ্নঃ “Boot Disk Failure/Missing Operating System ” দেখাছে ? কারনঃ১) HDD ক্যাবল বা ডেইজি চেইন লুজ আছে । ২) হার্ড ডিস্ক এর ফাইল সিস্টেম নষ্ট হয়ে গিয়েছে । ৩) হার্ড ডিস্ক নষ্ট থাকতে পারে । সমধানঃ ১) কেসিং খুলে HDD ক্যাবল বা ডেইজি চেইনটি খুলে পুনরাই ভাল করে লাগান । ক্যাবল টি নষ্ট হলে সেটিকে বদলে ফেলুন । এই কাজ গুলো করলে বেশির ভাগ সময় ঠিক হয়ে যাই । ২) হার্ড ডিস্ক এ সিস্টেম ফাইল কপি করার জন্য ভালো একটি বুটাবল ডিস্কেট FDD তে ঢুকিয়ে পিসি রিস্টার্ট করুন । কম্পিউটার বু হয়ে A:/> আসলে Sys C: লিখে এন্টার মারুন ।তাহলে ফ্লপি ডিস্কেট থেকে হার্ড ড্রাইভ এ সিস্টেম ফাইল কপি হয়ে যাবে । এবার ফ্লপিটি ড্রাইভ থেকে বের করে পিসি রিস্টার্ট দিন । ৩) ভালো কোন হার্ড ডিস্ক লাগিয়ে চেক করুন তাহলে বুজতে পারবেন আপনার হার্ড ডিস্ক টি নষ্ট কিনা । যদি নষ্ট হয় তাহলে একটি রাস্তা আপনাকে নতুন হার্ড ডিস্ক ব্যবহার করতে হবে । 13//প্রশ্নঃ ” Insert System disk and press any key to Continue” দেখাছে ? কারণঃ১) হার্ড ডিস্ক থেকে সিস্টেম ফাইল মনে হয় মুছে গেছে । ২) হার্ড ডিস্ক নষ্ট হয়েগেছে । ৩) ডেইজি চেইন এবং পাওয়ার কানেকশন হয়তো নাও থাকতে পারে । সমসধানঃ Setup Utility থেকে IDE HDD Auto Detection চেপে দেখতে হবে । যদি হার্ড ডিস্ক ডিটেক্ট করতে পারে তাহলে বুজতে হবে হার্ড ডিস্ক একেবারে ঠিক আছে । এক্ষেত্রে একটি বুটবল ডিস্ক থেকে কম্পিউটার বুট করতে হবে এবং ফ্লপি ডিস্ক থেকে হার্ড দিক এ সিস্টেম স্থানান্তর করতে হবে । ২) যদি Setup Utility থেকে IDE HDD Auto Detection চেপে হার্ড ডিস্ক ডিটেক্ট করতে না পারলে তবে সংযোগ গুলি ঠিক আছে কিনা পরীক্ষা করে নিতে হবে । ৩) তাও যদি না চলে তাহলে বুজতে হবে হার্ড ডিস্ক এর ১২ টা বেজেছে । ~>> তাহল আমার এই পোস্ট থেকে যদি আমার উপকার হয় তাহলে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন । আর আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন । আর এই পোস্ট এ কোন কিছু ভুল বা ত্রুটি থাকলে আমাকে উপহাস না করে ভুল ধরিয়ে দিয়ে হেল্প করবেন আশাকরি।

ফেসবুক চ্যাটে ম্যাসেজ SEEN অপশন বন্ধ করে দিন

আসলামুআলাইকুম, আ‌মি সোহাগ আজ আপনা‌দের মা‌জে গুরুত্ব পূর্ন পোস্ট সেয়ার কর‌ছি, আসা ক‌রি ভা‌লো লাগ‌বে, ফেসবুকে সবাই Chat বা ম্যাসেজিং করে থাকেন। ফেসবুকে অন্যতম ম্যাসেজিং ফিচার হল SEEN অপশন! যখন আপনি ফেসবুকে কোন বন্ধুর সাথে চ্যাট করেন , তখন সে কোন ম্যাসেজ পাঠালে আপনি যদি তা দেখেন , তাহলে সে Seen 12.00 am এই রকম দেখতে পাবে। অর্থাৎ তার পাঠানো ম্যাসেজ আপনি দেখেছেন। ফেসবুক চ্যাটে এটি মিল বন্ধনের সুন্দর একটি ফিচার। কিন্তু আপনি যদি একটু VIP টাইপের লোক হন, অন্যদের থেকে স্মার্ট হতে চান অথবা আপনি চান না, আপনার বন্ধুর ম্যাসেজ আপনি পড়েছেন কিনা তা না জানুক ! তাহলে SEEN অপশন ডিসেবল করতে আজকের ট্রিক্সটি আপনার কাজে আসবে। মোজিলা ফায়ারফক্সের ক্ষেত্রেঃ Mozilla Firefox১. ফেসবুকে SEEN অপশন ডিসেবল করতে আপনাকে ‘FB Unseen’ নামক অ্যাড- অন্স ইন্সটল করতে হবে। ২. নিচের লিঙ্ক থেকে ফায়ারফক্স Add- ons টি ইন্সটল করে নিন। Click here download ৩. ‘ FB Unseen’ নামক অ্যাড- অন্স ইন্সটল করে নিন। ইন্সটলে রিস্টার্ট প্রয়োজন নেই। ৪. অ্যাড- অন্স ইন্সটল করে ফেসবুকে চ্যাট করলে, আপনার বিপরীতে SEEN ফিচার দেখতে পারবে না। গুগল Chrome এর ক্ষেত্রেঃ Google Chrome1. ফেসবুকে SEEN অপশন ডিসেবল করতে আপনাকে ‘FB Unseen’ নামক অ্যাড- অন্স ইন্সটল করতে হবে। ২. নিচের লিঙ্ক থেকে ChromeAdd- ons টি ইন্সটল করে নিন। Click here to Download ৩. ‘ FB Unseen’ নামক অ্যাড- অন্স ইন্সটল করে নিন। ইন্সটলে পর রিস্টার্ট দিতে হবে। ৪. অ্যাড- অন্স ইন্সটল করে ফেসবুকে চ্যাট করলে, আপনার বিপরীতে SEEN ফিচার দেখতে পারবে না। কিভাবে বুঝবেন এটা কার্যকরী জিনিস!প্রথমেই আপনি ভাবছেন , বন্ধুর সাথে চ্যাট করুম, পরে তাকেই জিজ্ঞাসা করুম- ভাই এডা কাজ করে কি না ! কিন্তু এটা হল বোকার আদর্শ! নির্বোধ বোকামি না করে, বরং বীর পুরুষের মত নিজেই চেক করতে পারেন আসলেই এটা কাজ করে কি না! আমরা জানি যে, যে ম্যাসেজ আমরা পড়ি না, সেটা ফেসবুকে উপর নোটিফিকেশন আকারে ১ / ২ চিহ্ন হয়ে থাকে। তাহলে একটা কাজ করেন , বন্ধুর সাথে চ্যাট করেন , সে রিপ্লাই দিলে আপনি তা দেখবেন ঠিকই , কিন্তু আপনি কিছু রিপ্লাই দিবেন না। এখন ফেসবুক রিফ্রেশ/ রিলোড করুন। দেখবেন, আপনার বন্ধুর ম্যাসেজ নোটিফিকেশন আকারে চিহ্নিত হয়ে আছে। অর্থাৎ ফেসবুক আপনাকে বলছে , ম্যাসেজটা আপনি পড়েন নি, কিন্তু আসলে আপনি পড়েছেন !

23/07/2016

আজ কথা দিলাম আপনাকে ক্যালকুলেটর বানিয়ে ছাড়ব…

বিজ্ঞান এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে দুনিয়াকে, আপনিই বা পিছিয়ে থাকবেন কেন ? চলুন আমরাও এগিয়ে যাই…যন্ত্রের উপর নির্ভশীল না হয়ে মাথার ব্র্যন কে কাজে লাগিয়ে করি গননা………… আপনাকে বলা হল ৩২ ১১ = ? আসেন মাথার মধ্যেই সমাধান করি … এইখানে = গুনন ৩ ২=৫ এই ৫ কে বসাই দেন ৩২এর মাঝখানে, পাইলেন ৩৫২ এইটাই আপনার উত্তর ক্যালকুলেটরের টিপে বের করতে করতে আপনার অনেক সময় ব্যয় হত ! আবার একই ভাবে ৪৪*১১=? একই ভাবে, ৪ ৪= ৮ বসাই দেন ৪৪ এর মাঝখানে পেয়ে গেলেন ৪৮৪ আপনার উত্তর। ৮১*১১ = ? ৮ ১=৯ অতএব , ৮১*১১=৮৯১। ৮৫*১১ =? এইখানে একটু কথা আছে, ৮ ৫ =১৩ এখানে কিন্তু ১৩ মাঝখানে বসে উত্তর ৮১৩৫ হবে না, আপনি আগের মতো ৩ কে ৮ ও ৫ এর মাঝখানে বসাবেন আর এই অতিরিক্ত ১ কে ৮ এর সাথে যোগ করে দিন, পেয়ে গেলেন ৯৫৩! এটাই আপনার উত্তর। আরেকটা দেখাই , ৮৭*১১ = ? ৮ ৭ = ১৫ >> ৫ কে মাঝখানে বসান,অতিরিক্ত ১ কে ৮ এর সাথে যোগ করে দেন পেলেন, ৯৫৭ এটাই উত্তর। এবার আরেকটু কঠিন দিকে যাই, ৯৯*১১ = ? ৯ ৯ = ১৮ , ৮ কে মাঝে রেখে ৯ এর সাথে ১ যোগ করে ১০ পাই সেভাবেই বসিয়ে আমরা পাই, ১০৮৯ এটিই উত্তর। এখন তিনটি সংখ্যার সাথে গুনের ক্ষেত্রে ? যেমন ৩২৫*১১ = ? এখানে প্রথমের ৩ ও পরের ৫ ঠিক থাকবে, মাঝের ক্যলকুলেশন হবে এরকম, প্রথমে ৩ ২=৫, এবং ২ ৫=৭, পেয়ে গেলেন ৫৭, এই ৫৭ কে ৩,৫ এর মাঝে বসিয়ে দিন পেয়ে গেলেন ৩৫৭৫ এটিই আপনার উত্তর। এটা কেবল ১১ এর সাথে গুনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।আপনি কিছুটা প্রাকটিস করলে আপনার সর্বোচ্চ আধাঘন্টা লাগবে আয়ত্তে আনতে। এখন আসি বর্গ করার ক্ষেত্রে, মনে করেন ৭ এর বর্গ আমরা কি করি ৭*৭ = ৪৯, ২৫ এর বর্গ? আসেন ভাইঙ্গা দেখাই, ২৫*২৫ = ? ২ প্রথম (২) এর নিকটবর্তী বড় (৩) দিয়ে গুন করুন – ২*৩= ৬, এবার পরবর্তী ৫*৫ = ২৫ তাহলে উত্তর হবে ৬২৫। ৮৫ এর বর্গ = ৮৫*৮৫ >> ৮*৯ =(৭২), ৫*৫ = (২৫), উত্তর ৭২২৫। আপনাদের আরো একটু সহজ করে বুঝাই- ৮৩*৮৭= ? এক্ষেত্রে প্রথম সংখ্যা (৮) কিন্তু একই, সেক্ষেত্রে, ৮*৯=(৭২) এবং ৩*৭ = ২১, তাইলে, উত্তর ৭২২১। এই নিয়মটি কেবল প্রত্থমে একই সংখ্যা থাকলে সেক্ষেত্রে প্রযোজ্য শেষের সংখ্যা অর্থাৎ একক স্থানীয় সংখ্যাদ্বয়ের যোগ ফল ১০ হতে হবে উপরে লক্ষ্য করুন উদাহরণে,৮৩৮৭ এর ক্ষেত্রে ৮ একই এবং দুটি সংখ্যার একক স্থানীয় অংক দ্বয় যথাক্রমে ৭ ও ৩ (৭ ৩ =১০)এই ক্ষেত্রে এটি হবে এবং অবশ্যই সে সমস্ত সংখ্যার একক স্থানীয় অংক ৫ তাদের বর্গের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। যেমন ৩৫*৩৩ = ১২১৫, ৬৩*৬৫=৪২১৫ এরকম হবে না। আপনাদের সামনে দেখানোর চেষ্টা করব কিভাবে যেকোন দুটি সংখ্যার গুন করবেন। আইজকা আপাতত এই পর্যন্ত। আপনারা প্রাকটিস করতে থাকেন, সামনের দিকে কিভাবে যোগ-বিয়োগ করবেন তার সহজ রাস্তা দেখাবো। ভাল লাগলে শেয়ার করে সবাই কে শেখার সুযোগ করে দিন। ছাত্র/ছাত্রী ভাই বোনদের কাজে লাগবে।